সারাদেশকে ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে।
১. রেডজোন: যেসব এলাকায় সবচেয়ে বেশী করনো পজেটিভ রোগী বা আক্রান্ত সেই সব এলাকাকে রেডজোন ঘোষণা করে পুলিশ আর্মি নামিয়ে দিয়ে আইন মানা এবং জনগণকে পাশাপাশি মাইকিং করে সচেতন করতে হবে।
২. ইয়েলো: যেসব এলাকায় স্বল্প সংখ্যক মানুষ করোনায় আক্রান্ত , এবং আস্তে আস্তে বাড়ছে সেসব এলাকাকে ইয়েলোজোন ঘোষণা করে জনগণকে সচেতন করতে হবে।
৩. গ্রিনজোন: যেসব এলাকায় করোনা হানা দিচ্ছে মাত্র, এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে সেখানে গ্রীনজোন ঘোষণা করে মানুষকে জানিয়ে দিতে পারে সাবধান হওয়ার জন্য।
৬৪ জেলায় এভাবে করে দিলে জনগণ ও বুঝতে পারবে কোন এলাকায় কতটুকু ভাইরাস আছে। এতে করে ব্যবসা, অফিস আদালত এগুলো চলতে ও জনগণের চলতে সুবিধা হবে।
আর ভ্যাক্সিন প্রথমে যেসব এলাকায় রেডজোন চিহ্নিত করবে সেসব এলাকায় আগে দিয়ে ধীরে ধীরে অন্য এলাকায় দেয়া যেতে পারে। আমেরিকাতে কিন্তু এভাবেই আজ করোনা স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে। আমেরিকা অনেক এলাকায় এখনো মাস্ক পরে। সেখানে এখন মুক্তভাবে চলাফেরা করা যায়।
সারাদেশ আবদ্ধ না করে সরকার যেভাবে লকডাউন দিতে পারে
সারাদেশকে ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে।
১. রেডজোন। যেসব এলাকায় সবচেয়ে বেশী করনো পজেটিভ রোগী বা আক্রান্ত সেই সব এলাকাকে রেডজোন ঘোষণা করে পুলিশ আর্মি নামিয়ে দিয়ে আইন মানা এবং জনগণকে পাশাপাশি মাইকিং করে সচেতন করতে হবে।
২. ইয়েলো । যেসব এলাকায় স্বল্প সংখ্যক মানুষ করোনায় আক্রান্ত , এবং ধীরে ধীরে বাড়ছে সেসব এলাকাকে ইয়েলোজোন ঘোষণা করে জনগণকে সচেতন করতে হবে।
৩. গ্রিনজোন। যেসব এলাকায় করোনা হানা দিচ্ছে মাত্র, এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে সেখানে গ্রীনজোন ঘোষণা করে মানুষকে জানিয়ে দিতে পারে সাবধান হওয়ার জন্য।
৬৪ জেলায় এভাবে করে দিলে জনগণ ও বুঝতে পারবে কোন এলাকায় কতটুকু ভাইরাস আছে। এতে করে ব্যবসা, অফিস আদালত এগুলো চলতে ও জনগণের চলতে সুবিধা হবে।
আর ভ্যাক্সিন প্রথমে যেসব এলাকায় রেডজোন চিহ্নিত করবে সেসব এলাকায় আগে দিয়ে ধীরে ধীরে অন্য এলাকায় দেয়া যেতে পারে। আমেরিকাতে কিন্তু এভাবেই আজ করোনা স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে। আমেরিকা অনেক এলাকায় এখনো মাস্ক পরে। সেখানে এখন মুক্তভাবে চলাফেরা করা যায়।