ভারত সীমান্তের বিলুপ্ত ছিটমহলে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষার্থীকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে সমন্বিত উপবৃত্তির আওতায় আনা হবে৷ এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে তার আওতাধীন উপজেলার (প্রাক্তন ছিটমহলে অবস্থিত) পাঠদানের অনুমতি প্রাপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চাওয়া হয়েছে৷
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে এ তথ্য চেয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় সোমবার (২ অক্টোবর)৷ এতে সই করেন সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির স্কিম পরিচালক (যুগ্মসচিব) মোহাম্মদ আসাদুল হক৷
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের আওতায় বাস্তবায়নাধীন সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচি স্কিম ডকুমেন্ট ও অপারেশন ম্যানুয়েল অনুযায়ী প্রাক্তন ছিটমহলে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি আওতাভুক্ত হবে। সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তার আওতাধীন উপজেলার প্রাক্তন ছিটমহলে অবস্থিত পাঠদানের অনুমতি প্রাপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা) তথ্য (যদি থাকে) তালিকা দেওয়া ছক অনুযায়ী আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে হার্ডকপি ডাকযোগে এবং সফটকপি hsp@pmeat.gov.bd ইমেইল ঠিকানায় প্রেরণ করার জন্য অনুরোধ করা হয়।
উল্লেখ্য, পরবর্তীতে যদি কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নতুন করে পাঠদানের অনুমতি পেয়ে থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্যও প্রেরণ করবেন।
যেসব তথ্য দিতে হবে :
বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রাম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন নম্বর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম, মন্তব্য৷
আরো পড়ুন: প্রভাব খাটিয়ে চাঁদপুরে ২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করলেন শিক্ষামন্ত্রী
প্রতিষিদ্ধ/এমএম